জেনে নিই হজ্জ ও উমরা এর বিস্তারিত(পর্ব ৮)।

হজ্জ-হাজী-muslimpoint
পর্ব ৮ঃ

❌❌ইহরামের পর যেসব বিষয় নিষিদ্ধ
=========================

চুল, নখ ও দাঁড়ি কাটা। (তবে মাথায় চিরুনি করার সময় যদি কোনো চুল অনিচ্ছাকৃতভাবে পড়ে যায় বা উঠে যায় কিংবা অসুস্থতা ও উকুনের কারণে যদি চুল ফেল দিতে হয় অথবা ভুলক্রমে কেউ যদি নক বা চুল কাটে, তাহলে সেটা ক্ষমাযোগ্য)

দেহে, কাপড়ে, খাবার ও পানিতে সুগন্ধি ব্যবহার করা। সুগন্ধিযুক্ত সাবান, শ্যাম্পু ও পাউডার ব্যবহার করা। (ইহরাম করার আগের কোনো সুগন্ধি যদি দেহে থাকে তবে তাতে কোনো দোষ নেই, তবে কাপড়ের সুগন্ধি ধুয়ে ফেলতে হবে।)[1]

হারাম এলাকার মধ্যে কোনো গাছ কাটা, পাতা ছেড়া বা উপড়ে ফেলা। এটাও হজে আসা সকল মুসলিমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, সে ইহরাম অবস্থায় থাক বা না থাক।

হারামের সীমানার মধ্যে কোনো ধরনের স্থলচর প্রাণী শিকার করা বা বন্দুক তাক করা অথবা ধাওয়া করার মাধ্যমে শিকারে সহযোগিতা করা। এটা হজে আসা সকল মুসলিমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, সে ইহরাম অবস্থায় থাক বা না থাক।[2]

অন্যের খোঁয়া যাওয়া কোনো জিনিস বা পরিত্যাক্ত কোনো বস্তু কুড়িয়ে

নেওয়া। তবে মূল মালিক জানা থাকলে তার কাছে পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে তুলে নেওয়া যাবে। এটাও ইহরাম ও ইহরাম ছাড়া উভয় অবস্থার জন্যই প্রযোজ্য।

কোনো অস্ত্র বহন করা বা অন্য কোনো মুসলিমের সঙ্গে ঝগড়া-বিবাদে লিপ্ত হওয়া, সংঘর্ষে জড়িয়ে যাওয়া অথবা খারাপ ভাষায় গালিগালাজ করা।[3]

বিয়ে করা বা বিয়ের প্রস্তাব পাঠানো বা অন্য কারো জন্য বিয়ের আয়োজন করা, যৌন সঙ্গম, হস্তমৈথুন, স্ত্রীকে উত্তেজনার সাথে আলিঙ্গন বা চুমু খাওয়া বা স্পর্শ করা বা মহিলাদের প্রতি এমন কোনো ইঙ্গিত করা যা আকাঙ্খার উদ্রেক করে।[4]

মহিলারা ইহরাম অবস্থায় হাত গ্লাভস বা নেকাব (শক্ত করে বাঁধা মুখোশ) পরা। তবে সামনে কোনো বেগানা পুরুষ চলে আসলে মাথার কাপড়ের কিছু অংশ দিয়ে মুখ ঢেকে নিবেন।

ইহরাম অবস্থায় পুরুষরা তাদের মাথায় ইহরামের কাপড় অথবা টুপি অথবা মাথার কভার দিয়ে আবৃত করতে পারবে না। আর যদি অনিচ্ছাকৃত বা ভুলক্রমে কেউ মাথা ঢেকে ফেলে তাহলে মনে হওয়ার সাথে সাথে তা খুলে ফেলতে হবে। তবে এজন্য কোনো কাফফারা আদায় করতে হবে না।[5]

এছাড়া পুরুষরা ইহরাম অবস্থায় সেলাইযুক্ত কাপড় যেমন- গেনজি, শার্ট, প্যান্ট, আন্ডারওয়ার পরতে পারবে না।[6]

[1] সহীহ সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪/৩৮৭,৩৮৮

[2] সূরা আল-মায়েদা ৫:৯৬, ৯৭

[3] সূরা আল-বাকারা: ২:১৯৭

[4] সহীহ সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫/২০৯

[5] সহীহ মুসলিম ৪/৫৪৩, ২২৮৭

[6] সহীহ সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪/৩৩১

✅ইহরামের বিধান লঙ্ঘনের কাফফারা
=========================

কোথায় যাচ্ছেন? আরো নতুন কিছু জানার জন্য এই লেখাটি পড়ুনঃ   জেনে নিই হজ্জ ও উমরা এর বিস্তারিত (পর্ব ২)।

ইহরাম অবস্থায় কারো সঙ্গে যৌন সঙ্গম করলে তার ইহরাম ভেঙে যাবে। হজ/উমরাহ সম্পূর্ণ বাতিল হয়ে যাবে। কিন্তু তবুও তাকে হজ/উমরাহর বাকি সব বিধান সম্পন্ন করতে হবে এবং তাকে কাফফারা হিসেবে হারাম এলাকার মধ্যে একটি ফিদইয়া/দম (পশু জবাই) করতে হবে এবং একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। আবার পরবর্তীতে তাকে হজ/উমরাহর জন্য আসতে হবে বা পুনরায় হজ/উমরাহ করতে হবে।

কেউ যদি কাউকে ইহরাম অবস্থায় কোনো একটি নিষিদ্ধ কাজ করতে বাধ্য করে অথবা অন্য কোনো কারণে বাধ্য হয়ে ইহরাম অবস্থায় নিষিদ্ধ কোনো কাজ করে তাহলেও তাকে কোনো ফিদইয়া দিতে হবে না।

ইহরাম অবস্থায় স্বপ্নদোষ হলে তাতে ইহরাম নষ্ট হবে না। ফরয গোসলের মাধ্যমে নাপাক ধুয়ে পরিষ্কার করতে হবে। এ জন্য অতিরিক্ত আরেকটি ইহরাম কাপড় রাখা উত্তম।

কেউ যদি সজ্ঞানে বা ইচ্ছাকৃতভাবে ইহরাম অবস্থায় নিষিদ্ধ কোনো কাজ করে তাহলে কাফ্ফারা (ফিদইয়া/দম) আদায় করতে হবে।[1]

ফিদইয়া/দম: হারাম এলাকার মধ্যে কাফ্ফারাস্বরূপ একটি পশু (উট বা গরুর এক সপ্তমাংশ/ পূর্ণ এক ছাগল/ পূর্ণ এক ভেড়া) যবেহ করা যা কোরবানির উপযুক্ত এবং সম্পূর্ণ গোশত মিসকিন ও গরীবদের মাঝে বিতরণ করে দেওয়া অথবা তিন দিন সাওম রাখা অথবা ৬ জন গরীব লোককে এক বেলা খাওয়ানো (প্রত্যেককে অন্তত অর্ধ সা‘ বা ১.২০ কেজি পরিমাণ খাবার দেওয়া)।[2]

ইহরামের বিধিবিধান ও ফিদইয়া/দম বিষয়ে আরও বিস্তারিত ও খুটিনাটি বিষয় জানতে কয়েকটি বই পড়ুন।

মক্কার হারাম এলাকার সীমা: পূর্বে ১৬ কিলোমিটার (জা‘রানা), পশ্চিমে ১৫ কিলোমিটার (হুদায়বিয়াহ), উত্তরে ৭ কিলোমিটার (তান‘ঈম), দক্ষিণে ১২ কিলোমিটার (আদাহ), উত্তর-পূর্বে ১৪ কিলোমিটার (নাখলা উপত্যকা)।

জিবরীল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে ইবরাহীম আলাইহিস সালাম মক্কার সম্মানে হারাম এলাকার সীমানা নির্ধারণ করেন। হারামের সীমানার মধ্যে নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে। হারামের সীমানার মধ্যে অমুসলিমদের প্রবেশের কোনো অনুমতি নেই।

[1] সূরা আল-বাকারা: ২:১৯৬

[2] সহীহ বুখারী ও মুসলিম

 ✅জেদ্দা বিমানবন্দর: ইমিগ্রেশন ও লাগেজ
=======================

হজ সফরের আলোচনায় ইতোপূর্বে আমরা জেদ্দা বিমানবন্দর পর্যন্ত আলোচনা করেছিলাম এরপর উমরাহর ইহরাম বিষয়ে আলোচনা করেছি, এখন আবার হজ সফরের ধারাবাহিক আলোচনায় ফিরে যাচ্ছি।

জেদ্দা বিমানবন্দরে বিমান থেকে অবতরণের পর আপনি ছোট হাত ব্যাগ নিয়ে নিচে নেমে যাত্রীদের ওয়েটিং লাউঞ্জে/অপেক্ষা কক্ষে গিয়ে বসুন। এখানে একটি ছোট ইমিগ্রেশন ফরম পূরণ করুন অথবা অন্য কারো সাহায্য নিয়ে এটি পূরণ করুন।

এরপর দলবদ্ধ হয়ে হালকা সবুজ রংয়ের যে কোনো ইমিগ্রেশন কাউন্টারে লাইনে দাঁড়াবেন। সেখানে ইমিগ্রেশন অফিসার আপনার পাসপোর্ট চেক করবেন এবং সিল দিবেন। আপনার ফিংগার প্রিন্ট নিতে পারে, ছবিও তুলতে পারে। আপনার ছোট হাত ব্যাগ স্ক্যান করা হতে পারে, আবার নাও হতে পারে, এটি পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে।

কোথায় যাচ্ছেন? আরো নতুন কিছু জানার জন্য এই লেখাটি পড়ুনঃ   জেনে নিই হজ্জ ও উমরা এর বিস্তারিত(পর্ব ৯)।

ইমিগ্রেশন চেক করার পর দলবদ্ধ হয়ে আপনি লাগেজ বেল্ট থেকে আপনার বড় লাগেজটি নিয়ে নিন। একটি লাগেজ ট্রলি নিয়ে এতে লাগেজটি রেখে টেনে নিয়ে টার্মিনাল থেকে বের হবেন।

বের হওয়ার গেটে সৌদি ট্রান্সপোর্ট কর্তৃপক্ষ আপনার বড় লাগেজটি নিয়ে নিবে যা জায়গা মতো বাংলাদেশ প্লাজায় পেয়ে যাবেন।

পরে আরেকটি কাউন্টারে আপনার পাসপোর্ট আবার চেক করা হবে এবং আপনার পাসপোর্টে বাস ট্রাভেল স্টিকার লাগিয়ে দেওয়া হবে। এসব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করুন।

জেদ্দা বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন কাউন্টারে ও অন্য কাউন্টারে যেসব সৌদি লোক কাজ করেন তারা খুব মন্থর গতিতে ও ধীরে কাজ করেন এবং আপনি কতক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন অথবা আপনি কতটা ক্লান্ত তারা এসব বিষয় বিবেচনা করেন না। কারণ, তারা প্রতিদিন এমন হাজার হাজার হজযাত্রীকে সেবা দিচ্ছেন। তাই আপনাকে ধৈর্যশীল থাকার অনুরোধ করবো।

 ✅জেদ্দা বিমানবন্দর: বাংলাদেশ প্লাজা
========================

বাংলাদেশ প্লাজা জেদ্দা বিমানবন্দরের বাইরে বাংলাদেশী হজযাত্রীদের অপেক্ষার জন্য একটি নির্দিষ্ট স্থান। এখানে বসে থাকুন বাস না আসা পর্যন্ত বিশ্রাম করুন। তালবিয়াহ পাঠ করতে থাকুন। আপনি যে ইহরাম করা অবস্থায় আছেন সেটা ভুলে যাবেন না।

এবার আপনার সৌদি আরবের মোবাইল সিম চালু করুন। আপনার পরিচিতজনদের ফোন করে আপনার অবস্থা সম্পর্কে অবহিত করুন। আপনার হজ গাইডের নাম্বার ও বেশ কয়েকজন হজযাত্রীদের নাম্বার মোবাইলে সেভ করে রাখুন।

আপনি এখান থেকেও সৌদি সিম কিনতে পারবেন। যাদের স্মার্টফোন রয়েছে তারা ইন্টারনেট সিম কিনতে পারেন।

জেদ্দা বাংলাদেশ হজ মিশনের একটি অফিস এখানে অবস্থিত। এখানে আশেপাশে অনেক ক্যাফেটেরিয়া ও দোকান রয়েছে। পর্যাপ্ত ওয়াশরুম ও সালাতের স্থানও রয়েছে এখানে আশেপাশে।

আপনার সৌদি মু‘আল্লিম আপনার জন্য পরিবহন পাঠাবেন। বাস আসলে আপনার বড় লাগেজটি বাসের বক্স অথবা ছাদে দিয়ে দিন। এক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে আপনার ব্যাগ ও লাগেজ সঠিক বাসে উঠলো কি না।

বাস ড্রাইভার বা সুপারভাইজর সকল যাত্রীর পাসপোর্ট নিয়ে নিবেন। তবে কোনো চিন্তা করবেন না ও ভয় পাবেন না। কারণ, এসব পাসপোর্ট সৌদি মু‘আল্লিম অফিসে জমা রাখা হবে। হজ শেষে ফিরতি যাত্রার সময় আপনি পাসপোর্ট ফেরত পাবেন।

আবার সেই একই সর্তকতা; সবসময় দলবদ্ধ হয়ে সকল জায়গায় যাবেন এবং সকল কাজ করবেন। কখনই দলছাড়া হবেন না, দলছাড়া হলে আপনি হারিয়ে যেতে পারেন ও সমস্যায় পড়তে পারেন।

জেদ্দা থেকে বাস যাত্রা করে মক্কা পৌছাতে ২-৩ ঘণ্টা আরও অবস্থা অনুযায়ী আরও বেশি সময় লাগতে পারে। হাজীদের আপ্যায়ন হিসাবে রাস্তায় চেকপোষ্টে নাস্তা ও পানি বিতরণ করা হয়, এগুলো গ্রহণ করুন। রাস্তায় তালবিয়াহ পাঠ করতে থাকুন।

কোথায় যাচ্ছেন? আরো নতুন কিছু জানার জন্য এই লেখাটি পড়ুনঃ   জেনে নিই হজ্জ ও উমরা এর বিস্তারিত(পর্ব ৬)।

 ✅মক্কায় পৌঁছানো ও আইডি সংগ্রহ
=======================

মক্কায় পৌঁছানোর পর পরিবহন বাস আপনাকে প্রথমেই নিয়ে যাবে মক্কা মু‘আল্লিম অফিসে। সেখানে তারা আপনাকে কিছু উপহার ও আপ্যায়ন করতে পারেন। আপনি তা সানন্দে গ্রহণ করুন।

মু‘আল্লিম অফিস সকলের পাসপোর্ট পরীক্ষা এবং গণনা করবেন। তারা আপনার পাসপোর্ট রেখে দিবেন এবং এর পরিবর্তে পরিচয়ের জন্য আপনাকে হাতের ব্যান্ড ও হজ পরিচয়পত্র (সাময়িক আইডি কার্ড) প্রদান করবেন। পরবর্তীতে ছবিসহ একটি আইডি কার্ড প্রদান করবেন, যাতে আপনার নাম ও পাসপোর্টসহ যাবতীয় ডাটা থাকবে।

এই হাতের ব্যান্ড ও আইডি কার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এতে আপনার মক্কা মুআল্লিমের নাম, ঠিকানা ও ফোন নম্বর আরবিতে লেখা রয়েছে। আপনি যদি হারিয়ে যান তাহলে এটা আপনার মু‘আল্লিমকে খুঁজে বের করতে সাহায্য করবে। এরপর মক্কায় হোটেল/বাড়িতে গিয়ে উঠবেন।

হোটেলে অথবা ভাড়া করা বাড়িতে পৌঁছানোর সাথে সাথে আপনার রুমে উঠে পড়ুন। আপনার হজ এজেন্সি আপনাদের আবাসনের জন্য বিভিন্ন রুম বরাদ্দ করে দিবেন। মহিলা ও পুরুষরা একই অথবা আলাদা আলাদা রুমে থাকতে হতে পারে।

দেখা যায় অনেক হজযাত্রী নিজের রুমের ব্যাপারে সন্তুষ্ট হতে পারেন না এবং তারা রুম পরিবর্তনের চেষ্টা করেন। এটা যদি সম্ভব হয় তাহলে পরিবর্তন করুন, আর তা না হলে বিষয়টি এখানেই ছেড়ে দিন। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে টানা হ্যাচড়া করে বেশি দূর নিয়ে যাবেন না। আপনি যা পেয়েছেন তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন। এটাকে পরীক্ষা হিসেবেই মনে করুন।

রুমে গিয়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম করুন, গোসল করুন ও খাবার গ্রহণ করুন। তবে এ সময়ে কাঁচা পেঁয়াজ ও রসুন খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

আপনি যে ইহরাম অবস্থায় আছেন সেটা ভুলে যাবেন না, তালবিয়া পাঠ করতে থাকুন। এরপর আপনার হজ গাইড যে কোনো সময় সবাইকে একত্রিত করে পরবর্তী কাজ তাওয়াফ ও সা‘ঈ সম্পর্কে আলোচনা করতে পারেন।

হজ সফরের যে ধারাবাহিক বর্ণনা এখানে করা হয়েছে তা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে একটি বাস্তব সফর সম্পর্কে ধারণা দিতে চেষ্টা করা হয়েছে। গাইডে আলোচিত কোনো বিষয় আপনার জন্য ব্যতিক্রম হতে পারে, এটি সম্পূর্ণ হজ ব্যাবস্থাপনা বা প্রেক্ষাপটের ওপর নির্ভর করে। হজের কিছু প্রক্রিয়া বছরান্তে পরিবর্তনও হতে পারে। আমি এক্ষেত্রে নতুন সংস্করণ দেওয়ার চেষ্টা করব। পাঠকবৃন্দের কাছে বিনীত অনুরোধ রাখবো আপনার অভিজ্ঞতা ও মতামত জানিয়ে আমাকে সহযোগিতা করবেন।

 

MuslimPoint Organization

About MuslimPoint Organization

MuslimPoint একটি অনলাইন ভিত্তিক ইসলামী প্রশ্নোত্তর, গ্রন্থাগার, ব্লগিং, কুরআন, হাদিস, কুইজ এবং বিষয় ভিত্তিক রেফারেন্স প্ল্যাটফর্ম।

View all posts by MuslimPoint Organization →

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *