১)যে কোন জড় বস্তুকে সম্মান দেখানো তথা তাযীম করা বা তার সামনে নিরবতা পালন করা শিরক।
২) কোন মৃত্যু ব্যক্তি বা জীবিত ব্যক্তির সন্মানে নিরবতা পালন শিরক। যেমন আমাদের সমাজে তথাকথিত কিছু দিন আছে যেগুলোতে ছাত্র-ছাত্রীদের কে নিরবতা পালন করতে বলা হয় এমনকি স্বয়ং সংসদ এও কখনো কখনো করা হয়। এগুলো করা যাবে না।
৩)আল্লাহর ছাড়া অন্য কারো সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য কিংবা লোক দেখানো ইবাদাত করা শিরক ।
৪)যেমন নামায লম্বা করা বা সালাম দেয়া ( লোক দেখানোর উদ্দেশে) ।
৫)আল্লাহ ব্যাতিত কোন গণক বা অন্য কেউ গায়েব জানে এই কথা বিশ্বাস করা শিরক ।
৬)ভাগ্য গণনা বা লটারি কেটে ভাগ্য গণনা করা শিরক ((যেমনঃ- কবিরাজের কাছে, পীরের কাছে, পাখী দারা, আথবা জীন দারা))।
৭)হাতের রেখা দেখে ভাগ্য গননা করা শিরক ।
৮)টিকটিকিতে টিক টিক করা মানে সে অবস্থায় নেয়া সিধান্ত কে সঠিক বলে ধারণা করা শিরক।
৯)তার ভবিষ্যত অন্ধকার’, ‘তার কপালে বহু কষ্ট আছে’, এইধরনের গায়েবি কথা কাউকে বলা শিরক।
১০)আল্লাহর ছাড়া কোন পির-আওলিয়া এবং কোন মাজারের নিকট দুয়া করা বা কোন কিছু চাওয়া শিরক।
১১)মৃত ব্যাক্তির কবরের কাছে গিয়ে কোন কিছু চাওয়া শিরক** ((জেমনঃ- নবী -রাসূলদের(আল্লাহ তাদের শান্তিতে রাখুন) কবরের কাছে গিয়ে, পীরের কবরের কাছে গিয়ে, পুকুরের কাছে চাওয়া বা মানত করা, গাছের কাছে চাওয়া বা মানত করা)) ।
১২)মাজারে ও কোন পির-ফকির কিংবা কারো নিকট সিজদা দেয়া শিরক ।
১৩)যে ঘরে ছবি বা মূর্তি থাকে সে ঘরে নামাজ হবে না
((যেমনঃ- ক্যালেন্ডারে যেকোনো জীবজন্তুর ছবি, ঘরে বা শোকেচে সাজানো যে কোনো ধরণের মূর্তি যেমন ঘোড়া,মাছ,পাখি,কচ্ছপ ইত্যাদি, দেওয়ালে সাজানো পারিবারিক ছবি বা যেকোনো ধরণের ছবি ))।